TOP GUIDELINES OF ঢাকার বিখ্যাত শর্মা

Top Guidelines Of ঢাকার বিখ্যাত শর্মা

Top Guidelines Of ঢাকার বিখ্যাত শর্মা

Blog Article

cannot see bangla? সাধারণ প্রশ্ন উত্তর বাংলা লেখা শিখুন আপনার সমস্যা জানান ব্লগ ব্যাবহারের শর্তাবলী ব্লগ ব্যবহারের সহায়িকা transparency report x কি বোর্ড বেছে নিন

একে আবার জাদুর শহর বা নিয়ন বাতির শহর ও বলা হয়।এটি দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম মেগাসিটি নামেও পরিচিত।

তালযন্ত্র হিসেবে এতে ঢোলক ব্যবহৃত হয় এবং সমবেতভাবে হাততালি দিয়ে তাল রক্ষা করা হয়, গানটি ক্রমেই এগিয়ে যেতে থাকে এবং আকস্মিকভাবে শেষ হয়ে যায়।

ছবির ক্যাপশান, কাওয়ালির গুরুত্বপূর্ণ নামগুলোর শুরুতেই নুসরাত ফতেহ আলী খানের নাম আসবে এতে কোনো বিতর্ক নেই।

উইকিভ্রমণ থেকে পুরান ঢাকা ভ্রমণ নির্দেশিকা পড়ুন।

তবে এই গান মূলধারায় এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জনপ্রিয়তা অর্জন করে বিংশ শতকে এসে।

কাওয়ালি কনসার্ট ভণ্ডুল কি দেশে ‘ক্যানসেল কালচারে’র নতুন রূপ?১৪ জানুয়ারি ২০২২

৩৫. মিরপুর ১ ঝালমুড়ি মামার মুড়ি ভর্তা৷

বড় কাটরা। শাহজাহান পুত্র শাহ সুজার নির্দেশে ১৬৪১খ্রিস্টাব্দে বড় কাটরা নির্মান করা হয়। বর্তমানে এই স্থাপনাটি বেহাল অবস্থা। বেশির ভাগ অংশই ভূমি দস্যুর দখলে। হোসাইনিয়া আশরাফুল উলুম মাদ্রাসা বর্তমানে এই বড় website কাটরার তত্ত্বাবধানে আছে।

দান করুন অবয়ব অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন প্রবেশ করুন নিজস্ব সরঞ্জামসমূহ অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন

কিন্তু কাওয়ালি শ্রোতার প্রসঙ্গ এলে বলা যেতে পারে, কাওয়ালি শুনতে এবং আবৃত্তি করতে পারেন শুধুমাত্র একজন সুফি।

তার মতে, আধুনিক পশ্চিমা বাদ্যযন্ত্রের সঙ্গে ঐতিহ্যবাহী কাওয়ালির মিশেলের কারণেই আজ সাত বছর থেকে ৭০ বছর বয়সী মানুষ কাওয়ালি শুনছেন।

তারা মসজিদ। সুন্দর স্থাপত্য শিল্পটি শুধু মাত্র দেশি বিদেশি পর্যটকদের হৃদয়ে নয়, স্থান করে নিয়েছে বাংলাদেশের টাকায়। নয়ানিভিরাম স্থাপনাটি প্রচলিত ১০০টাকাত নোটে সচরাচর দেখা যায়। ১৯৭৬ সালে বাংলাদেশ সরকার এই স্থাপনাটি কেন্দ্র করে ৫ থেকে ৫০০টাকা সিরিজের ব্যাংক নোট মুদ্রণ করে। পুরান ঢাকার আবুল খয়রাত সড়কে অবস্থিত স্থাপনাটি নির্মান করেন তৎকালীন ব্যবসায়ী জমিদার মির্জা গোলাম পীর। সাদা মার্বেলের গম্বুজের ওপর নীলরঙা তারায় খচিত এ মসজিদ নির্মিত হয় আঠারো শতকের প্রথম দিকে। মির্জা গোলাম পীরের মৃত্যুর পর ১৯২৬ সালে মসজিদটির প্রথমবারের মত সংস্কার করা হয়। আলী জান বেপারী নামক স্থানীয় ব্যবসায়ী মসজিদটির সংস্কার করেন। তখন এই মসজিদের মোজাইকের কারুকার্যে জাপানের রঙিন চিনি-টিকরি পদার্থ ব্যবহৃত হয়। মোগল স্থাপত্য শৈলীর প্রভাব রয়েছে এ মসজিদে। ১৯৮৭ সালে শেষবারের মত সংস্কারের সময় মসজিদটিকে তিন গম্বুজ থেকে পাঁচ গম্বুজ করা হয়।

বিবিসির ওপর কেন আপনি আস্থা রাখতে পারেন

Report this page